Pollution is happening at the picnic spot
আরও পড়ুন ঃ-দাঁতনে শুভেন্দুকে নিশানা করে কড়া জবাব দেবাংশুর
পত্রিকা প্রতিনিধি একেই বলে সচেতনতার অভাব ।নিষেধ সত্ত্বেও পিকনিকে যথেচ্ছভাবে থার্মোকলের থালা বাটি ব্যবহার হচ্ছে ।আর পিকনিক শেষে পিকনিক স্পটেই এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকছে ব্যবহৃত থার্মোকলের থালা বাটি । শুধুমাত্র থার্মোকলের থালা বাটি নয় , কাগজ বা শালপাতার থালা গুলিও পিকনিক স্পটে জঞ্জালের স্তূপে পরিণত হয়েছে ।ফলে পরের দিন যাঁরা পিকনিক করতে যাচ্ছেন তাঁদের ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে। যেকোনো পিকনিক স্পটেই একই চিত্র দেখা যাচ্ছে । শহরসংলগ্ন কাঁসাই নদীর রেলব্রিজের কাছে প্রতিবছর এই সময়ে প্রচুর লোক পিকনিক করতে আসেন।
২৫ ডিসেম্বর থেকে পিকনিক শুরু হয়ে গিয়েছে । এখন পিকনিক চলবে গোটা জানুয়ারি মাস পর্যন্ত । কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যারা পিকনিক করছেন, তাঁরা এই এলাকাটা নোংরা করে চলে যাচ্ছেন । ব্যবহৃত থার্মোকল বা শালপাতার থালাবাটি ,প্লাস্টিকের গ্লাস, খাবারের উচ্ছিষ্টাংশ, সবজির খোসা খাবারের প্যাকেট নদীর পাড়েই যত্রতত্র ছড়িয়ে থাকছে । এতে পিকনিক স্পটগুলো যেমন নোংরা হচ্ছে তেমনি নদীর জলে সেগুলো মিশে নদীর জল দূষিত হচ্ছে । শুধু নদীর পাড়েই নয় বিভিন্ন পার্কেও দূষণ ঘটছে । সকলেরই বক্তব্য পিকনিক স্পটে ব্যবহৃত থালাবাটি প্যাকেট একটা নির্দিষ্ট জায়গায় সকলের ফেলা উচিত এতে পিকনিক স্পটগুলো যেমন পরিষ্কার থাকবে তেমনি পরের দিন যাঁরা পিকনিক করতে আসবেন তাঁদেরও কোনো অসুবিধা হবে না ।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Pollution is happening at the picnic spot
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore