Tajpur Port
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: তাজপুরে গ্ৰিনফিল্ড বন্দর তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেছে রাজ্য সরকার। প্রত্যক্ষ ভাবে ১০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। ১,০০০ একর জমির উপর গড়ে উঠবে এই সমুদ্র বন্দর।প্রথম পর্যায়ে ছ’টি বার্থ ও পরের পর্যায়ে আরও ন’টি বার্থ তৈরি হবে এই বন্দরে। তাই এবার বিনিয়োগকে পাখির চোখ করে মঙ্গলবার প্রস্তাবিত এরাজ্যের তাজপুর গভীর সমুদ্রবন্দর পরিদর্শন করলেন আদানি শিল্পগোষ্ঠীর কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন:- হচ্ছে মেদিনীপুর শহরে চার্চ মেলা, বন্ধ আতসবাজী প্রদর্শনী
আরও পড়ুন:- ডাকাতির আগেই পূর্ব মেদিনীপুরে পুলিশের হাতে পাকড়াও ১০ জনের সশস্ত্র ডাকাতদল
এদিন শিল্পগোষ্ঠীর আট কর্মকর্তা জেলা প্রশাসন ভূমি দপ্তরের অফিসারদের নিয়ে তাজপুর, চাঁদপুর, জলধা ও পুরুষোত্তমপুর এলাকায় পরিদর্শন করেন। আদানি গোষ্ঠীর মতো নামী শিল্পসংস্থার পক্ষ থেকে প্রস্তাবিত বন্দর এলাকা ভিজিট নিয়ে তৎপর ছিল প্রশাসন। পাশাপাশি তারা দীঘা-পাঁশকুড়া লাইনে রামনগর ও বাদলপুর স্টেশনেও ভিজিট করে। এবিষয়ে জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি বলেন, এনিয়ে মোট চারটি শিল্পসংস্থা প্রস্তাবিত বন্দর এলাকা ঘুরে দেখলেন।
Tajpur Port
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরে ছাত্রদের ঘেরাওয়ের পর বেশি নেওয়া ভাড়া ফেরত দিল বাস কন্ডাক্টর
তাছাড়া তাজপুর গভীর সমুদ্রবন্দরকে সামনে রেখে রামনগর-১ ও ২ ব্লকের কোথায় কী ধরনের পরিকাঠামো তৈরি হবে ওই শিল্পসংস্থার কর্মকর্তাদের তা ঘুরিয়ে দেখানো হয়। ছ’টি লেনের সড়ক পথ ও রেল লাইনে জুড়ে দেওয়া হবে গভীর সমুদ্রবন্দরকে। বন্দর থেকে লাইনজুড়ে যাবে দীঘা-পাঁশকুড়া রেললাইনে। বন্দর থেকে পণ্যবাহী সামগ্রী সড়ক ও রেলপথে দেশের নানাপ্রান্তে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনাকে সামনে রেখেই এই ভাবনা।
আরও পড়ুন:- মৌমাছি চাষের প্রশিক্ষণ বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে, দেখাবে বিকল্প আয়ের দিশা
প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গ, অসম, ত্রিপুরা, মেঘালয়, মিজোরাম প্রভৃতি রাজ্যের বাণিজ্যের মূল প্রবেশদ্বার হবে তাজপুর বন্দর। পলি পড়ে যাওয়ার কারণে হলদিয়া বন্দরে বড় জাহাজ ঢুকতে পারছে না। এরজন্য মাঝ সমুদ্রে ‘শিপ টু শিপ’ ট্রান্সলোডিং করতে হচ্ছে। ফলে খরচ বাড়ছে। কিন্তু, গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরি হলে তাজপুরে সরাসরি বড় জাহাজ ঢুকে যাবে। ট্রান্সলোডিংয়ের হয়রানি থাকবে না। তাতে অর্থনৈতিকভাবে সাশ্রয় হবে।
আরও পড়ুন:- খড়গপুর রেল ওয়ার্কশপে ভয়াবহ আগুন লাগায় চাঞ্চল্য
যে কোনও শিল্পসংস্থার কাছে এটা আকর্ষণীয় অফার। তাছাড়া তাজপুরের মাটিতে আদানিদের আগমন ঘিরে তাদের বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়েও জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে, গত ২ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর প্রধান গৌতম আদানির নবান্নে বৈঠকের পর এই ভিজিট ঘিরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলাবাসীর মধ্যে কৌতূহল ছিল তুঙ্গে।
আরও পড়ুন:- দীঘা জাতীয় সড়কে উল্টে গেল যাত্রীবাহী বাস , মৃত ২ , আহত ১৩
গত ১৮অক্টোবর তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের জন্য দরপত্র চেয়ে পশ্চিমবঙ্গ শিল্পোন্নয়ন নিগম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। আগামী ২০ডিসেম্বর পর্যন্ত দরপত্র চাওয়া হয়। তারমধ্যেই একাধিক শিল্পসংস্থা বিনিয়োগের লক্ষ্য নিয়ে তাজপুর ভিজিট করেছেন। তারমধ্যে আদানি গোষ্ঠীর এই ভিজিট নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য। প্রস্তাবিত এই বন্দর আগামী দিনে উত্তর-পূর্ব ভারতের গেটওয়ে হয়ে উঠবে বলে করছে রাজ্য সরকার
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Church Fair
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: The state government has started the process of constructing a greenfield port at Tajpur. It will directly create employment opportunities for 10,000 people. The seaport will be built on 1,000 acres of land. The port will have six berths in the first phase and nine more in the next phase. So, this time, the officials of Adani Industrial Group visited the proposed deep seaport of Tajpur in the state on Tuesday.
On the same day, eight officials of the industrial group along with the officers of the district administration land department visited Tajpur, Chandpur, Jaldha, and Purushottampur areas. The administration was keen on visiting the port area proposed by well-known industries like the Adani Group. Besides, they also visited Ramnagar and Badalpur stations on the Digha-Panshkura line. In this regard, District Magistrate Purnendu Maji said that a total of four industries visited the proposed port area.
Moreover, keeping in view the deep seaport of Tajpur, the officials of the industry were shown what kind of infrastructure will be built in Ramnagar-1 and 2 blocks. The deep seaport will be covered by six-lane road and rail lines. Digha-Panshkura railway line will run along the line from the port. The idea is to carry goods from the port to different parts of the country by road and rail.
Incidentally, the port of Tajpur will be the main gateway for trade in the states of West Bengal, Assam, Tripura, Meghalaya, Mizoram, etc. Large ships are unable to enter Haldia port due to siltation. For this, the ship-to-ship shipment has to be done in the middle of the sea. As a result, costs are rising. However, if a deep sea port is built, large ships will enter Tajpur directly. As a result, there will be no harassment of transloading. It will save economically.
This is an attractive offer for any industry. Moreover, with the arrival of Adanis in the land of Tajpur, the possibility of their investment has also started to be strongly practiced. In particular, after the Adani faction chief Gautam Adani’s reunion meeting with Chief Minister Mamata Banerjee on December 2. The visit sparked curiosity among the people of the East Midnapore district.
As a result, on 18 October, the West Bengal Industrial Development Corporation issued a circular seeking tender. For the construction of a deep-sea port at Tajpur. Tenders are invited till December 20. In the meantime, several industries have visited Tajpur with the aim of investing. Among them, this visit of the Adani group is undoubtedly significant. For this reason, the proposed port is expected to become a gateway to northeastern India in the coming days, the state government said