বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : পাঁশকুড়া ব্রাটলী বার্ড হাইস্কুলে ভর্তির জন্য দিতে হচ্ছে ১৫০০ টাকা। রীতিমতো নোটিশ বোর্ডের কাছে চিটিয়ে দেওয়া হয়েছে একটি কাগজ। কাগজে উল্লেখ রয়েছে কোন ক্লাসের জন্য কত টাকা দিতে হবে।এমনকি টাকা পাশে লেখা রয়েছে সিমেন্টের বস্তার উল্লেখ।প্রশ্ন উঠছে যেখানে সরকারি স্কুলে ভর্তি ফ্রি ২৪০ টাকা সেখানে কীভাবে ১৫০০টাকা নেওয়া হচ্ছে।যদিও এই নিয়ে রীতিমত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন অভিভাবকরা।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন :
For WhatsApp Group 1: Click Here
For WhatsApp Group 2: Click Here
2. পঞ্চম শ্রেণীর এক পড়ুয়ার অভিভাবক মিঠু রানা বলেন -“প্রধান শিক্ষক বলেছেন ভর্তির জন্য ১৫০০ টাকা দিতে হবে না হলে ৫ বস্তা সিমেন্ট দিতে হবে। যখন বললাম দিতে পারবো না তখন উনি বলছেন অন্য স্কুলে ভর্তির কথা।আমি ধার দেনা করে ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করেছি। আমরা চাইছি ভর্তি ফ্রি যাতে কমানো হয়।
আরও পড়ুন : ইসরোর দরবারে পিংলার সৌম্যদীপ! ভবিষ্যতে স্বপ্ন গবেষণার
আরও পড়ুন : পুরোনো মামলায় বিজেপির একাধিক নেতা কর্মীর বাড়িতে অভিযান পুলিশের
3. অভিভাবক মামনী রুইদাস বলেন -“আমার ছেলে মেধাবী। লোকের কাছে হাত পেতে ছেলেকে বাধ্য হয়ে ভর্তি করালাম। যখন টাকা দিতে পারিনি মাস্টাররা বলছেন ভর্তি হতে হবে না বাড়ি চলে যান। এটা শুধু এই স্কুলের ক্ষেত্রেই হচ্ছে।
4. যদিও এই নিয়ে প্রধান শিক্ষিক দেবাশীষ কামিল্যার সাফাই-“ভর্তি ফ্রি বাবদ আমরা ২৪০ টাকা নিচ্ছি।বাকি যে টাকাটা নিচ্ছি সেটা খুশি হয়ে বা ডনেশান বাবদ।ওটা কারো ওপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। আমাদের নোটিশ বোর্ডে ওইরকম কিছু দেওয়া হয়নি।এটা চক্রান্ত হতে পারে।”
আরও পড়ুন : প্রাতঃকৃত্যে গিয়ে হাতির হানায় মৃত্যু বৃদ্ধের, রাজ্য সড়ক আটকে দাঁতাল বাহিনী
আরও পড়ুন : ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীর শ্লীলতাহানি! অভিযুক্তের ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড
5. আর এই নিয়েই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানোতোর।বিজেপির কনভেনার অঞ্জন মাইতি বলেন- “এটা খুবই নিন্দনীয় ঘটনা। তৃনমূল পরিচালিত বোর্ড এটি। মাস্টার মশাইকে ব্যবহার করে ডেভলোমেন্টের নাম করে টাকা তুলছে। তৃনমূল সরকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে কাঠ মানি তোলার নতুন প্রন্থা নিয়েছেন। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে শাসক শিবির।
6. পাঁশকুড়া ব্রাটলী বার্ড হাইস্কুলের সভাপতি তথা জেলা যুব তৃনমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি সেক সমিরুদ্দিন বলেন -“অনেকে যেমন দিয়েছেন অনেক গরীব ছাত্র আবার ফ্রি তে ভর্তি হয়েছেন।তবে টাকার পরিমাণটা অতিরিক্ত বাড়ানো হয়েছে।তবে বিজেপির অভিযোগের কোনো উত্তর না দেওয়াই ভালো।
আরও পড়ুন : মেদিনীপুরে ব্যবসায়ীর বাড়িতে আয়কর দপ্তরের হানা
আরও পড়ুন : প্রথমবার ছিতামণি মুর্মুর গ্রামে ছত্রধর, শোনালেন জঙ্গলমহলের উন্নয়নের নেপথ্যের কাহিনী
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Complaint of excessive fees during school admission
#Complaint of excessive fees during school admission
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper