Harmony
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: মেলে তৃপ্তি, মুগ্ধ চাঁদসাবাবার মহিমায়। চাঁদসাবাবার সেবাতেই জীবন নিয়োজিত করেছেন। খোঁজেনি হিন্দু মুসলিম বা অন্য কোনো ধর্মের মধ্যে ভেদাভেদ। চল্লিশ বছর ধরে চাঁদসাবাবার মাজার আগলে চলেছেন বছর সত্তরের চমৎ সেতুয়া। ওই মাজারের প্রধান সেবাইত হলেন তিনি। চল্লিশ বছর ধরে মাজার আগলে রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য মিলল সংবর্ধনা।
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর শহরে জলাশয় থেকে অজ্ঞাত পরিচয় যুবকের দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য
আরও পড়ুন:- ফের দুঃসাহসিক ডাকাতি পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুরে, নগদ সাত লক্ষ টাকা ও ১১ ভরি সোনা লুটের অভিযোগ
মঙ্গলবার পুরসভায় তাঁকে সংবর্ধিত করেন মেদিনীপুর পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান সৌমেন খান। মেদিনীপুর শহরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের চাঁদসাবাবার মাজার শহর তথা জেলাবাসীর কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। হিন্দু মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের অগণিত ভক্তরা মাজারে আসেন। সেই মাজার রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে চমৎ সেতুয়া। বাড়ি শহরের বিবিগঞ্জে। বিশ্বজুড়ে ধর্মে বর্ণে হানাহানি, সেই সময় চমক সেতুয়ার এমন সম্প্রীতির নজির সকলকে মুগ্ধ করেছে।
Harmony
আরও পড়ুন:- নতুন বছরের আগে মেদিনীপুর শহরবাসীকে সেলফি জোন উপহার পুরসভার
আরও পড়ুন:- হায়দ্রাবাদে লক্ষাধিক টাকার আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ , পূর্ব মেদিনীপুরে গ্ৰেফতার মূল অভিযুক্ত
তবে চমৎ বাবুর সাফ কথা, হিন্দু, মুসলিম বা অন্য কোনো ধর্মের মধ্যে ভেদাভেদ খুঁজতে যাইনি কখনো। চাঁদসাবাবা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তাই চাঁদসা বাবার সেবাতেই জীবন নিয়োজিত করেছি। এতে আমি তৃপ্তি পাই। মেদিনীপুর পৌরসভার চেয়াম্যান সৌমেন খান বলেন, সম্প্রীতির শহর মেদিনীপুর বারবার সম্প্রীতির নজির গড়েছে।
আরও পড়ুন:- ‘অবৈজ্ঞানিক’ ক্যালেন্ডার প্রকাশ, খড়্গপুর আইআইটিতে বিক্ষোভ
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Harmony
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Matching contentment, fascinated by the glory of Chandsababa. He has devoted his life to the service of Chandsababa. Didn’t look for differences between Hindus, Muslims or any other religion. For forty years the beautiful seventy year old bridge has been running in front of Chandsababa’s shrine. He became the chief minister of the shrine. Get reception to maintain the shrine for forty years.
He was received at the municipality on Tuesday by Soumen Khan, chairman of the governing body of Medinipur municipality. Chandsababar’s shrine in ward number 10 of Medinipur town is very popular among the people of the town and district. Countless devotees from both Hindu and Muslim communities visit the shrine. Excellent bridge in charge of maintenance of the shrine. Home is in Bibiganj of the city. Violence in religion and caste all over the world, at that time the example of such harmony of Chamak Setuya has fascinated everyone.
However, I never went to find differences between Hindus, Muslims, or any other religion. Chandsababa fascinated me. So I have devoted my life to the service of Chandsa’s father. I am satisfied with this. Chairman of Medinipur Municipality Soumen Khan said that the city of harmony Medinipur has repeatedly set an example of harmony.