Killing Father
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: ফের পূর্ব মেদিনীপুরে প্রৌঢ়কে খুনের অভিযোগ উঠল ছেলের বিরুদ্ধে। কোলাঘাট থানার দহ বরনান গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে বলে জানা যায়। বছর সত্তরের আসরফ আলি খান স্থানীয় গ্ৰামের মসজিদের দেখাশুনো করতেন।সেই আসরফ আলিকেই খুন করেছে নিজের মেজো ছেলে কবির আলী বলে অভিযোগ।আসরফ আলির তিন ছেলে।মেজো ছেলে কবির আলী(৩৭),ছোটো ছেলে রাজিব আলী(মানসিক ভারসাম্যহীন)(৩৪)।মেজো ছেলে কবির পেশায় কাঠের মিস্ত্রী। করোনা ও লকডাউনের কারনে কাজ হারানোয় নিজের খরচ চালানোর জন্য বাবাকে টাকা চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বাবা টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় বাবার সাথে বচসা হয়।
আরও পড়ুন:- পুজোর আগে বেআইনি শব্দবাজি, পূর্ব মেদিনীপুরে গ্রেফতার ১
আরও পড়ুন:- রাতের অন্ধকারে গুড়গুড়িপালের রাস্তার উপর কেটে ফেলল গাছ, ছিনতাইয়ের চেষ্টা নাকি অন্য কারণ, তদন্তে পুলিশ
তার পরই বাবাকে শ্বাসরোধ করে মেরে দেওয়ার অভিযোগ উঠে তাঁর বিরুদ্ধে। তবে প্রতিবেশীদের অভিযোগ, প্রায়শই বাড়িতে অশান্তি লেগে থাকতো।আর এই ঘটনার সাথে তার স্ত্রী সুফিয়া বিবি ও ছেলে দুজনেই জড়িত। ঘটনার সময় বড় ছেলে বাড়িতে ছিলেন না।কোলাঘাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহটি উদ্ধার করে।এই ঘটনায় মৃতের স্ত্রী ও দুই ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে কোলাঘাট থানার পুলিশ। পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য তমলুক জেলা হাসপাতালে পাঠায়।
আরও পড়ুন:- বন্ধ বিদ্যালয়ের দরজা, দূরত্বে মন খারাপ ছাত্র-শিক্ষকদের
আরও পড়ুন:- বিজেপির শক্ত ঘাঁটি পশ্চিম মেদিনীপুরের ভীমপুরে ভাঙন
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Killing Father
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Killing Father
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Again, the boy was accused of killing his father in East Midnapore. The incident took place at Daha Barnan village of Kolaghat police station. Seventy-year-old Asraf Ali Khan used to look after the mosques in the local village. It is alleged that Asraf Ali was killed by his own cousin Kabir Ali. Asraf Ali has three sons. The son is a carpenter by profession. He demanded money from his father to cover his expenses after losing his job due to corona and lockdown. But the father did not agree to pay, so he quarreled with the father.
After that, he was accused of suffocating his father to death. Neighbors, however, complained that there was often unrest in the house. Both his wife Sufia Bibi and son were involved in the incident. The eldest son was not at home at the time of the incident. Kolaghat police reached the spot and recovered the body. Kolaghat police arrested the wife and two sons of the deceased for questioning. Police recovered the body and sent it to Tamluk District Hospital for autopsy.