Gram Panchayat
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: পশ্চিম মেদিনীপুরের চাঁদড়া গ্রাম পঞ্চায়েতে অনাস্থা ভোটে জয়ের পর উপপ্রধান ঠিক করল তৃণমূল। বুধবার গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে উপপ্রধান গঠন ঘিরে ব্যাপক জমায়েত ছিল তৃণমূলের নেতা কর্মীদের। ছিল চাপা উত্তেজনাও। সতর্ক ছিল পুলিশও। কে হবেন উপপ্রধান তা নিয়ে দলীয় কোন্দল চরমে উঠেছিল। অবশেষে জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা ও বিধায়ক জুন মালিয়ার নির্দেশে তারকনাথ বেরা হলেন উপপ্রধান। চাঁদড়া বাজারে মিছিলও করে কর্মী সমর্থকরা। তারক এর আগে চাঁদড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান ছিলেন।
আরও পড়ুন:– খুলছে বিদ্যালয়, তার আগে জীবাণুমুক্তকরণের কাজ মেদিনীপুর পৌরসভার
আরও পড়ুন:– সর্বভারতীয় NEET প্রবেশিকায় নজরকাড়া সাফল্য পেল মেদিনীপুরের অনির্বাণ, দাসপুরের শুভম ও খেজুরির সুদিত
গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি বোর্ড দখল করলেও তারক পঞ্চায়েত সদস্য হিসেবে জয়লাভ করেন তৃণমূলের টিকিটে। বিধানসভা নির্বাচনে ফের তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর বিজেপি ছেড়ে চার সদস্য তৃণমূলের যোগ দেয়। সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ায় অনাস্থা ভোটে জয়লাভের পর প্রধান ও উপপ্রধান গঠন করল তৃণমূল। এই উপপ্রধান গঠনে দলীয় কোন্দল আরও বাড়ল বলে মনে করছেন তৃণমূলের একাংশ কর্মী। সূত্রের খবর, তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মানস দে ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য নয়ন দে-এর অনুমতি ছিল না তারককে উপপ্রধান করা নিয়ে। বিষয়টি বুঝতে পেরে অঞ্চল সভাপতিকে আগেই চিঠি করে কে উপপ্রধান হবেন এবং তার পদ্ধতি জানিয়েছেন ব্লক সভাপতি গৌতম দত্ত।
Gram Panchayat
আরও পড়ুন:– খড়্গপুরে যুবককে লক্ষ্য করে গুলি, ২ লক্ষ টাকা ছিনতাই করে চম্পট দুষ্কৃতীরা
আরও পড়ুন:– সর্বভারতীয় NEET-এ ৮২ র্যাঙ্ক করলেন মেদিনীপুরের অনির্বাণ, AIIMS-এ পড়ে চিকিৎসক হওয়াই লক্ষ্য
গোষ্ঠী কোন্দলের বিষয়টি মানতে নারাজ নয়ন দে। তিনি বলেন, আমরা দলীয় কর্মী, দলের সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে। তারকনাথ বেরা, সোমনাথ দে এদের গোষ্ঠী নিয়ে তৃণমূলের একাংশ বিরক্ত। তাদের অভিযোগ, এলাকার মানুষজন এদের ভালো চোখে দেখেন না। বহু দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তারক। তিনি বলেন, আজকের জমায়েত জানিয়ে দিচ্ছে এলাকার মানুষ কতটা ভালোবাসে আমাকে। এর আগেও প্রধান ছিলাম, কেউ অভিযোগ করতে পারেনি। যারা বিজেপির সদস্যকে উপপ্রধান করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তারাই কুৎসা রটাচ্ছেন।
আরও পড়ুন:– কাঁথিতে তৃণমূলের মিছিলে বোমাবাজি , বিজেপির কোনও সম্পর্কই নেই দাবি তৃণমূল নেতার অখিলের
আরও পড়ুন:- ১৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা তছরুপের অভিযোগ উঠল পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়মাল গ্রাম পঞ্চায়েতের সচিবের বিরুদ্ধে
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Gram Panchayat
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: After winning the no-confidence vote in Chandra Gram Panchayat of West Midnapore, the Trinamool decided to be the Deputy Chief Minister. On Wednesday, there was a large gathering of TMC leaders and activists around the formation of the deputy chief at the gram panchayat office. There was also tension. The police were also alert. The party quarrel over who will be the deputy chief escalated. Finally, Taraknath Bera became the Deputy Chief under the direction of District President Sujoy Hajra and MLA Jun Malia. Activists also marched in Chandra Bazaar. Tarak was earlier the former head of Chandra Gram Panchayat.
Despite winning the BJP board in the last panchayat elections, Tarak won as a panchayat member on a Trinamool ticket. After the Trinamool returned to power in the Assembly elections, four members left the BJP and joined the Trinamool. After winning the no-confidence vote as it has a majority, the Trinamool formed the chief and deputy chief. Some of the TMC activists think that the party quarrel has increased in the formation of this deputy chief. According to sources, Trinamool region president Manas Dey and Panchayat Samiti member Nayan Dey did not have permission to make Tarak deputy chief. After realizing the issue, the block president Gautam Dutt wrote a letter to the regional president about who will be the deputy chief and his method.
Nayan De is reluctant to accept the issue of group quarrel. “We are party workers, we have to abide by the party’s decision,” he said. Taraknath Bera, Somnath Dey, a section of the TMC is upset with their group. They complain that people in the area do not like them. Associated with many corruptions. Tarak dismissed the allegations. “Today’s gathering shows how much the people of the area love me,” he said. I was the chief before, no one could complain. Those who decided to make the BJP member deputy chief are spreading slander.