Trinamool factionalism in Midnapore Gramin area. Seven panchayats, including the chief and deputy chief, were absent from the program
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: মেদিনীপুর গ্রামীণেও তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে। নিজেদের এলাকায় তৃণমূলের কর্মসূচিতে অনুপস্থিত তৃণমূলেরই প্রধান, উপপ্রধান সহ সাতজন পঞ্চায়েত সদস্য ও অন্যান্য নেতাকর্মীরা। শুক্রবার মেদিনীপুর সদর ব্লকের কনকাবতী গ্রাম পঞ্চায়েতের লোহাটিকরীতে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে তৃণমূল। হাজির হয়েছিল মেদিনীপুর বিধানসভার বিধায়ক জুন মালিয়া, ব্লক সভাপতি গৌতম দত্ত সহ অন্যান্য অঞ্চলের নেতারা।
আরও পড়ুন:- MKDA-এর সাংসদ তহবিলের টাকা আটকে রাখার অভিযোগে বিজেপির ৪০০ হোর্ডিং পশ্চিম মেদিনীপুরে
আরও পড়ুন:- জেলায় মোট সংক্রমিত ২৮৪১, মেদিনীপুর হাসপাতালে বন্ধ হয়ে গেল দু’টি ওয়ার্ড, ঘাটালে চিকিৎসকের সংকট
শিবিরে 50 জন রক্ত দিয়েছেন। বিভিন্ন দল ছেড়ে এদিন জুন মালিয়ার হাত ধরে তৃণমূলে যোগদান করেন অনেকে। জুন মালিয়া বলেন, “সামনের বছর পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে দলকে মজবুত করতে আমাদের জোটবদ্ধ হতে হবে।” সেই জোটবদ্ধ হওয়ার আগেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছে মেদিনীপুর গ্রামীণে। পাশাপাশি মনিদহ, চাঁদড়া, ধেড়ুয়া থেকে তৃণমূলের নেতৃত্ব, পঞ্চায়েত প্রধান, উপপ্রধান উপস্থিত থাকলেও হাজির হননি কঙ্কাবতী গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপপ্রধান।
Trinamool Factionalism
আরও পড়ুন:- রাজ্যের নতুন নির্দেশিকায় হচ্ছে পশ্চিম মেদিনীপুরে বামুনবুড়ির মেলা, ভিড় সামাল দেওয়াই চ্যালেঞ্জ
আরও পড়ুন:- ডিএসপি দীঘা পদ তৈরি করছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিস
যা ঘিরে শোরগোল তৃণমূলেই। প্রধান কৃষ্ণা সিং ও উপপ্রধান বিশ্বজিৎ কর্মকার বলেন, ‘তারা এ দিনের কর্মসূচির আমন্ত্রণ পাননি।’ গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে বিশ্বজিত বাবু বলেন, সময় হলে মুখ খুলব। যদিও বিষয়টি নিয়ে ব্লক সভাপতি গৌতম দত্ত বলেন, সবাইকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে। কেউ এড়িয়ে চললে কিছু করার নেই। দলের অন্দরে যদি চরম গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব দেখা দেয় তবে নির্বাচনে বিরোধীদের কিভাবে মোকাবিলা করবে উঠছে প্রশ্ন।
আরও পড়ুন:- জঙ্গলমহলের ঐতিহ্য! সামিয়ানা খাটিয়ে বুলবুল পাখির লড়াইয়ের আসর গোপীবল্লভপুরে
গত বিধানসভা নির্বাচনে ব্যাপক ভোটে তৃণমূল পিছিয়ে ছিল চাঁদড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের এল্ল্যাবনী ও ঢড়রাশোল বুথে। সেখানকার বিজেপি ও তৃণমূল ছেড়ে অন্য দলে যাওয়া নেতাকর্মীরা এদিন তৃণমূলে যোগ দিলেন জুন মালিয়ার হাত ধরে। তারপরই জুন মালিয়ার গলায় শোনা গেছে, আমাদের একসঙ্গে লড়াই করতে হবে।
আরও পড়ুন:- দোকানে চুরির ঘটনায় সংঘর্ষ! অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ পাঁশকুড়ার তারাপীঠ মন্দির
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Trinamool Factionalism
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Trinamool factionalism is also extreme in rural Medinipur. The Trinamool chief, deputy chief, and seven panchayat members and other leaders and activists were absent from the grassroots program in their area. The Trinamool organized a blood donation camp at Lohatikari of Kankabati Gram Panchayat in Midnapore Sadar Block on Friday. Midnapore Assembly MLA Jun Malia, Block President Gautam Dutta, and other leaders of the region were present.
50 people donated blood in the camp. Many left different parties and joined the TMC by holding Malia’s hand in June. “Next year is the panchayat election. Before that we have to unite to strengthen the party,” said Jun Malia. Even before that alliance, factionalism had reached its peak in rural Medinipur. Besides, grassroots leaders from Manidaha, Chandra, and Dherua, panchayat chief, and deputy chief were present but the head and deputy chief of Kankabati gram panchayat did not appear.
The noise around which is TMC. Chief Krishna Singh and Deputy Chief Biswajit Karmakar said, “They were not invited to the day’s program.” Avoiding the issue of sectarianism, Biswajit Babu said, I will open my mouth when the time comes. However, Block President Gautam Dutt said, “Everyone has been invited.” There is nothing to do if someone avoids it. If there is extreme factionalism within the party, then the question is how to deal with the opposition in the election.
In the last assembly election, the TMC was lagging behind in the massive vote in Ellabani and Irrashol booths of Chandra gram panchayat. Leaders and activists who left BJP and Trinamool and joined other parties joined Trinamool on this day holding the hand of Jun Malia. Then June heard in Malia’s throat, we have to fight together.