Idol Abandonment
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: অতি মহামারি ভীতিকে উপেক্ষা করে সারা রাজ্যের সঙ্গে শারদ উৎসবে মাতলেন দুই মেদিনীপুর সহ ঝাড়গ্রাম জেলার মানুষজন। নবমীর দিন কোথাও কোথাও বৃষ্টি হলেও বাকি দিনগুলিতে আকাশ ছিল পরিষ্কার । ফলে পঞ্চমীর দিন থেকেই মণ্ডপে মণ্ডপে প্রতিমা দর্শন করতে ভিড় লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে অষ্টমী ও নবমীর দিন দর্শনার্থীদের ভিড় উপচে পড়ে । ভিড় এড়াতে সমস্ত পূজা কমিটি এবং পুলিশ প্রশাসনের কোনও খামতি ছিল না। শহরাঞ্চলে সবাই না হলেও বেশির ভাগ দর্শনার্থী মুখে মাস্ক পরে প্রতিমা দর্শনে বেরোলেও গ্রামাঞ্চলের মণ্ডপগুলিতে দর্শনার্থীদের মুখে মাস্ক বিশেষ লক্ষ্য করা যায়নি ।
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর সদরে বেআইনি ভাবে বালি মজুত করে পাচারের অভিযোগ, গ্রেফতার ব্যবসায়ী
Idol Abandonment
দশমীর দিন থেকেই শুরু হয়েছে প্রতিমা বিসর্জন। মেদিনীপুর শহরে শুক্র ও শনিবার দু দিন ধরে চলে প্রতিমা বিসর্জন। মেদিনীপুর পুরসভা এবং কোতোয়ালি পুলিশের পক্ষ থেকে কাঁসাই নদীতে প্রতিমা বিসর্জনের জন্য গান্ধী ঘাট ও বিদ্যাসাগর পার্ক সংলগ্ন নদীঘাটে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিমা বিসর্জন যাতে নির্বিঘ্নে হয় তার জন্য মেদিনীপুর পুরসভার পক্ষ থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুর-প্রশাসক সৌমেন খান সহ কোতয়ালি থানার পুলিশ আধিকারিকরা নবমীর দিন রাতেই গান্ধীঘাটে পরিদর্শন করেন প্রতিমা বিসর্জনের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখেন । এ বছর অতিবর্ষণের ফলে কাঁসাই নদীতে জল পরিপূর্ণ তাই প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় কোনো পুজো কমিটিকেই নদীতে নামতে দেওয়া হয়নি। গান্ধীঘাটে ও বিদ্যাসাগর পার্ক সংলগ্ন নদীর ঘাটে প্রতিমা নিরঞ্জন করা হয়।
আরও পড়ুন:- প্রতিমা বিসর্জনে মেদিনীপুরে হবে না শোভাযাত্রা, কড়া নজরদারি থাকছে কংসাবতী নদীর ঘাটগুলিতে
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুরের বারোয়ারি পুজোয় চলছে দেবীবন্দনা ও অঞ্জলি পর্ব , দেখুন ছবিতে
এর জন্য পুরসভার পক্ষ থেকে দুই জায়গায় ৯০ জনকে রাখা হয় যাঁরা ক্রেনের সাহায্যে প্রতিমা বিসর্জন দেন। জানা গিয়েছে শুক্রবার ৫৭ টি প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয় এবং শনিবার সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিট পর্যন্ত ৪৭ টি প্রতিমা বিসর্জন হয়। পরে রাত পর্যন্ত আরও বহু প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয় । প্রতিমা নিয়ে যাওয়ার জন্য যাতে কোনো অসুবিধা না হয় তার জন্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে শহরের প্রধান রাস্তাগুলোতে কোনো ভারী যান চলাচল করতে দেওয়া হয়নি। ফলে প্রতিমা বিসর্জনের সময় কোনো যানজটের সম্মুখীন হতে হয়নি সাধারণ মানুষকে। সবমিলিয়ে প্রতিমা বিসর্জন নির্বিঘ্নেই। কোতোয়ালি থানার পুলিশ জানিয়েছে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিমা বিসর্জন হয়েছে । কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর নেই
আরও পড়ুন:- স্টেডিয়ামের আদলে তৈরি পুজো মন্ডপে “খেলা হবে” মেদিনীপুর শহরে
আরও পড়ুন:- পাঁশকুড়ায় লাইনচ্যুত হয়ে দুর্ঘটনার কবলে মালগাড়ির ৮টি বগি
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Idol Abandonment
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Ignoring the fear of a major epidemic, the people of Jhargram district, including two Midnapores, got drunk in the autumn festival with the whole state. On the ninth day it rained somewhere but the rest of the day the sky was clear. As a result, crowds can be seen visiting the mandap idol from the fifth day. Especially on the eighth and ninth day, the crowd of visitors overflows. There was no shortage of all the puja committees and police administration to avoid the crowds. Although not everyone in the urban areas went out to see the idol after wearing face masks, most of the visitors did not notice the face masks in the rural mandap.
The abandonment of idols has started from the Maha Dashami. Idol abandonment lasted for two days on Friday and Saturday in Midnapore city. For this reason, Midnapore Municipality and Kotwali Police have made special arrangements at Gandhi Ghat and Vidyasagar Park adjacent river ghats for dumping idols in the Kansai river. All measures were taken by the Midnapore Municipality to ensure the smooth disposal of the idol. Kotwali police officials, including city administrator Soumen Khan, visited Gandhighat on the night. The ninth to see if all possible measures had been taken to abandon the idol. Due to heavy rains this year, the Kansai River is full of water, so no puja committee was allowed to enter the river during the Niranjan of the idol. After that, the idols were cremated at Gandhighat and the river ghat adjacent to Vidyasagar Park.
For this, 90 people were placed in two places by the municipality who abandoned the idol with the help of a crane. It is learned that 57 idols were sacrificed on Friday and 47 idols were sacrificed till 7.30 pm on Saturday. Many more idols were sacrificed until later in the night. For this reason, no heavy vehicles were allowed on the city’s main roads by the police administration to avoid any difficulty in carrying the idol. As a result, ordinary people did not have to face any traffic jams during the abandonment of the idol. All in all, idol abandonment is smooth. Kotwali police said the idol was abandoned peacefully. No untoward incident was reported