The Chief Minister is indiscriminately cutting down trees in Garbeta without the permission of the Forest Department.
ওয়েব ডেস্ক ,বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : “বিপ্লবী সব্যসাচী ডিজিটাল” বিস্তারিত ভাবে প্রথম খবর করেছিল গড়বেতায় নির্বিচারে বৃক্ষছেদনের। এবার সেই ঘটনা নিয়ে সরব হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা শাসক, পুলিশ সুপার, থানার আইসিকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, বনদফতরের অনুমতি না নিয়েই নির্বিচারে বৃক্ষছেদনের অভিযোগ উঠে তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতা ৩ পঞ্চায়েত সমিতির কড়সা এলাকায়। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের কংসাবতী ক্যানেলের পাশে ৪৫০০ ইউক্যালিপ্টাস গাছ রয়েছে। যা কড়সা গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে বৃক্ষরোপণ করা হয়েছিল। গত ২০০২ সালে প্রথমবার গাছ কাটা হয়। ২০২২-এ পুনরায় সেই গাছ কাটার প্রক্রিয়া শুরু করে গ্রাম পঞ্চায়েত। সেইমতো বনদফতরের অনুমতি চান তারা।
কংসাবতীর ক্যানেলের বাইরে থাকা ৪৫৯ এবং ৪৬০ এই দুটি দাগের মধ্যে থাকা ২৭০ টি গাছের অনুমতি দিয়েছে বন দফতর। বাকি গাছ কাটার অনুমতি দেয়নি। তার বাইরে থাকা বাকি গাছগুলিও কেটে নিচ্ছে বলে অভিযোগ তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে। অভিযোগ জমা পড়ে মুখ্যমন্ত্রীর গ্রিভান্স সেলে। ঘটনায় একজনকে গ্রেফতারও করে পুলিশ। তাও অনেক দেরিতে। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী।
বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, “পদক্ষেপ নিতে এত দেরি হবে কেন? সঙ্গে সঙ্গে কেন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি?” তিনি বলেন, “দুর্নীতিতে কোনো রঙ দেখার দরকার নেই। যদি ঘটনা সত্য হয়, দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। কোনো বড় নেতাও যদি দুর্নীতি করে, ব্যবস্থা নিতে হবে।” মুখ্যমন্ত্রী সরব হওয়ায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারাও। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, 270 টি গাছ কাটার অনুমতি থাকলেও কেটে ফেলেছে 2000 গাছ। তারপর পুলিশ পদক্ষেপ নিতে বন্ধ হয়েছে।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Viral Meme Kharagpur
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore