পত্রিকা প্রতিনিধি: করোনা,ডেঙ্গি, সঙ্গে আবার ও নতুন করে জুড়েছে স্ক্রাব টাইফাসের ত্রাস।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক থানার শিমুলিয়া এলাকার সাড়ে আট বছরের এক শিশুকন্যা ও নন্দকুমার থানার পুরষাঘাট এলাকার এলাকার সাড়ে চার বছরের এক শিশুপুত্র এই রোগে আক্রান্ত হয়ে তমলুকের এক বেসরকারি নার্সিংহোম এ চিকিৎসা ধীন হওয়ায় নতুন করে আবার এই রোগের ত্রাস ছড়িয়েছে জেলায়।
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ঝোপঝাড়ে জন্মানো এক ধরনের বিশেষ পোকার কামড় থেকে স্ক্রাব টাইফাসের জীবাণু শরীরে ঢোকার পর জ্বর আসে। দিন সাতেকের জ্বর আর বমির পর শুরু হয় শারীরিক জটিলতা। গোড়ায় চিকিৎসা হলে সহজেই সুস্থ হবেন রোগীরা, কিন্তু চিকিৎসা না-হলে বড় সমস্যা হতে পারে। তবে ডেঙ্গির নির্দিষ্ট ওষুধ না থাকলেও স্ক্রাব টাইফাসের ওষুধ রয়েছে। ফলে সঠিক চিকিৎসা হলে জীবনহানির আশঙ্কা কম। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষেরা পোকামাকড় কামড়ালে বুঝতে পারে ও পোকামাকড় থেকে সচেতন হতে পারে তাই প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষদের ক্ষেত্রে এই রোগের সম্ভাবনা কম থাকে, কিন্তু ছোট ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা করতে যাওয়া ও বন জঙ্গলের পাশ থেকে গেলে এই পোকা কামড়ে দেয় যার ফলে ছোটদের এই রোগের আশঙ্কা বেশি থাকে এমনটাই জানাচ্ছেন ডাক্তার বাবুরা।