Midnapore : ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি লালগড়ের নেতাই গ্রামে দুষ্কৃতিদের গুলিতে মারা যান ৯ জন গ্রামবাসী। জখম হয়েছিলেন ২৮ জন। সেই ঘটনায় অভিযুক্ত সিপিএম নেত্রী ফুল্লরা মন্ডলকে ২০১৪ সালে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপর থেকে জেলে ছিলেন। দীর্ঘ আট বছর পর জামিন পেয়ে মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার থেকে বেরোলেন শুক্রবার।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : https://chat.whatsapp.com/DaQgpKDDIIH7nyDIMgrMFP
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি লালগড়ের নেতাই গ্রামে দুষ্কৃতিদের গুলিতে মারা যান ৯ জন গ্রামবাসী। জখম হয়েছিলেন ২৮ জন। সেই ঘটনায় অভিযুক্ত সিপিএম নেত্রী ফুল্লরা মন্ডলকে ২০১৪ সালে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপর থেকে জেলে ছিলেন। দীর্ঘ আট বছর পর জামিন পেয়ে মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার থেকে বেরোলেন শুক্রবার।
আরও পড়ুন : নিকাশি যন্ত্রণার প্রধান কারণ দ্বারিবাঁধ খালের উপর ব্রিটিশ আমলের কয়েকটি কালভার্ট! নিষ্কৃয় পূর্ত দফতর ও পুরসভা
আরও পড়ুন : মেয়ে ও নাতনির উপর অ্যাসিড হামলা, অভিযুক্ত দাদু ও দিদিমা
কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার চত্বরে উপস্থিত হয়েছিলেন সিপিএমের জেলা নেতারা। জেল থেকে বের হতেই ফুলের মালা দিয়ে অভ্যর্থনা জানিয়ে মিছিল করেন সিপিএম নেতারা। নেতাই কাণ্ড নিয়ে শাসক দলকেই দায়ী করেন সিপিআইএমের জেলা সম্পাদক সুশান্ত ঘোষ। ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি লালগড়ের নেতাই গ্রামে স্থানীয় সিপিএম নেতা রথীন দণ্ডপাটের বাড়ি থেকে সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতিরা গুলি চালায় বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন : রাস্তায় বিকল গাড়ি! সাহায্য করতে এসে লক্ষাধিক টাকার গয়না নিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা
আরও পড়ুন : ছাদ থেকে খসে পড়ছে পলেস্তারা! পশ্চিম মেদিনীপুরে বিদ্যালয়ের গেটে তালা অভিভাবকদের
Midnapore
মোট ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছিল। গ্রেফতার হয় ১২ জন। ফুল্লরা তাঁদের মধ্যে একজন। সেই গণহত্যা কাণ্ডের তদন্ত শুরু করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। তদন্তকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই আদালতে ফুল্লরার জামিনের আবেদনের বারবার বিরোধিতা করেছিল। নেতাই গণহত্যার দিন মাওবাদীদের ফুল্লরা সাহায্য করেছিলেন অভিযোগ।
আরও পড়ুন : নালা উপচে বৃষ্টির জল ঢুকল কাউন্সিলরের বাড়িতে, ডুবল মেদিনীপুর শহরের অলিগলি
আরও পড়ুন : রাজ্যস্তরে ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় নজর কাড়া সাফল্য মেদিনীপুর রয়্যাল অ্যাকাডেমি’-র
সিপিএমের জেলা সম্পাদক সুশান্ত ঘোষ বলেন, “রাজ্য সরকার চরম নির্মম, তাই বাড়ির লোক মারা গেলে একবারও প্যারোলে মুক্তির সুযোগ দেয়নি। লালগড় ও নেতাই থেকে ক্ষমতা দখল করতে ফুল্লরাকে সরানোর প্রয়োজন ছিল শাসক দল তৃণমূলের। তাই মাওবাদীদের সঙ্গে যোগসাজ করে এই গণহত্যার প্রেক্ষাপট তৈরি করা হয়েছিল। একথা বই লিখে জানিয়েছি। রাজ্য সরকারের দম থাকলে চ্যালেঞ্জ করুক।”
আরও পড়ুন : জ্ঞানেশ্বরী কান্ডে সিবিআই এর কাছ থেকে রিপোর্ট তলব কলকাতা হাইকোর্টের
আরও পড়ুন : নালা উপচে বৃষ্টির জল ঢুকল কাউন্সিলরের বাড়িতে, ডুবল মেদিনীপুর শহরের অলিগলি
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Midnapore
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper