Bamunburi Puja of West Midnapore the crowd of devotees is in control due to corona infection
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: পুজো উপলক্ষ্যে মেলা হলেও ঐতিহ্যে বাধা করোনা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জঙ্গলমহলের পিড়াকাটার পাঁড়ুআয়মাতে সন্ন্যাসী মাতার (বামুনবুড়ি) মেলা করোনা পরিস্থিতিতে বাতিল ঘোষণার পর রাজ্যের নতুন নির্দেশিকায় মেলার আয়োজন করেছে কমিটি। অন্যান্যবারের মতো এবারেও ব্যাপক ভিড় সামাল দেওয়া নিয়ে ছিল চিন্তা। যদিও পাঁচদিনের মেলা কমিয়ে একদিন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:- প্রয়াত হলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার স্বাধীনতা সংগ্রামী অধ্যাপক গোষ্ঠবিহারি সেন
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর গ্রামীণে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তৃণমূলে! কর্মসূচীতে অনুপস্থিত প্রধান, উপপ্রধান সহ সাতজন পঞ্চায়েত
বাতিল হয়েছে সমস্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সোমবার ওই মেলা ঘিরে আবেগে থাবা বসাতে পারে নি করোনা। তবে মন্দিরের চারিদিকে মালসা সাজানোর ঐতিহ্যে থাবা বসিয়েছে। বিগত বছরগুলিতে মানুষজন পুজো দেওয়ার জন্য উপকরণ সাজিয়ে যে মাটির মালসা দিত তা দুই লক্ষ পেরিয়ে যেত। সকাল থেকে পুজো শুরু হলেও মালসা বিতরণ করা হত বিকেলে।
Bamunburi Puja
আরও পড়ুন:- MKDA-এর সাংসদ তহবিলের টাকা আটকে রাখার অভিযোগে বিজেপির ৪০০ হোর্ডিং পশ্চিম মেদিনীপুরে
আরও পড়ুন:- জেলায় মোট সংক্রমিত ২৮৪১, মেদিনীপুর হাসপাতালে বন্ধ হয়ে গেল দু’টি ওয়ার্ড, ঘাটালে চিকিৎসকের সংকট
যে কারণে সারাদিন ধরে ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা যেত। সেই ভিড় এড়াতে পুজো দেওয়ার সাথে সাথেই মালসা দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পুজো কমিটির সম্পাদক ত্রিলোচন মাহাত বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে মেলা হতই না। পরে কিছুটা ছাড় পেয়ে পুজো উপলক্ষ্যে একদিন মেলা বসেছে। ভিড় এড়াতে এবারে মালসা জমা রাখা হচ্ছে না। মন্দিরেও ভিড় এড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:- রাজ্যের নতুন নির্দেশিকায় হচ্ছে পশ্চিম মেদিনীপুরে বামুনবুড়ির মেলা, ভিড় সামাল দেওয়াই চ্যালেঞ্জ
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Bamunburi Puja
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Even if it is fair on the occasion of Pujo, do not interfere with the tradition. The committee has organized the fair under the new guidelines of the state after the cancellation of the fair of Sannyasi Mata (Bamunburi) at Pirakata Panduayama in Jangalmahal of West Midnapore district. Like other times, this time to I was worried about handling the huge crowd. Although the five-day fair has been reduced to one day.
All cultural events have been canceled. Don’t be able to put your hand around the fair on Monday. However, the tradition of arranging Malta around the temple has come to a head. In previous years, the amount of earthenware that people used to decorate for worship was over two lakhs. Although Pujo started in the morning, malsa was distributed in the afternoon.
That is why a huge crowd could be noticed throughout the day. To avoid that crowd, pujo is being given along with malsa. Pulo committee secretary Trilochan Mahat said the corona would not have matched in the situation. After getting some discount, a fair was held one day on the occasion of Pujo. Malsa is not being deposited this time to avoid the crowd. Attempts have also been made to avoid crowds at the temple.