Laxmi Bhandar
আরও পড়ুন ঃ– ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্পের ফর্ম তুলতে ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে ভিড় পশ্চিম মেদিনীপুরে
আরও পড়ুন ঃ– পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ছাত্র-ছাত্রীরা পেল Student Credit Card-এ ঋণের টাকা
পত্রিকা প্রতিনিধি: ‘লক্ষ্মীর ভান্ডারে’ (Laxmi Bhandar) আবেদন করতে উপচে পড়লো ভিড়। উধাও শারীরিক দূরত্ব। ভিড় সামলাতে হিমশিম কর্মীরা। থাকছে করোনা সংক্রমণের ভয়ও। সোমবার থেকে শুরু হয়েছে ‘দুয়ারে সরকার শিবির’ (Duare Sarkar)। মেদিনীপুর (Midnapore) শহরে মঙ্গলবার থেকে। আর প্রথম দিনেই শিবিরে উপচে পড়া ভিড়। করোনা সংক্রমণ কিছুটা শিথিল হওয়ায় ‘দুয়ারে সরকার শিবির’ শুরু হয়েছে রাজ্যের পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) জেলাতেও। মেদিনীপুর শহরের পৌর এলাকার হবিবপুর সরস্বতী বিদ্যামন্দির (Habibpur Saraswati Bidyamandir) ও কুইকোটা শঙ্করী বিদ্যানিকেতনে (Kuikota Shankari Bidyaniketan) শিবিরে ভিড় জমান এলাকাবাসী সরকারী পরিষেবার সুবিধা পেতে। শিবিরে দেখা গিয়েছে, ‘লক্ষ্মীর ভান্ডারে’র আবেদনের লাইনেই সবচেয়ে বেশি ভিড়।
আবেদন করতে লাগবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড (Swasthasathi Card) । ফলে নতুন করে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড তৈরিতেও ভিড় জমান। যদিও প্রশাসনের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, যাঁদের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নেই, আবেদনের রেজিষ্ট্রেশন নম্বর দিয়ে লক্ষ্মীর ভান্ডারে আবেদন করতে পারবে। কৃষক বন্ধু, স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের থেকে ভিড় বেশি লক্ষ্মীর ভান্ডারের কাউন্টারে। প্রশাসনিক ভাবে জানা গিয়েছে, জেলায় প্রথম দিনই লক্ষ্মীর ভান্ডারে আবেদন পড়েছে পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি। শিবিরে ফর্ম পূরণে সহায়তায় হাজির তৃণমূলের নেতা কর্মীরা। বিরোধীরা বিভিন্ন সময় ‘দুয়ারে সরকার’ শিবির নিয়ে কটাক্ষ করলেও বিজেপি ও সিপিএমের কর্মীদেরও দেখা গিয়েছে সহায়তা করতে।
আরও পড়ুন ঃ– পাখির চোখ ২০২৪-এর লোকসভা, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলায় তৃণমূলের সাংগঠনিক রদবদল
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Laxmi Bhandar
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore