পত্রিকা প্রতিনিধি : একের পর এক করোনা আক্রান্ত হয়েছেন পুলিশ,চিকিৎসক,বিডিও বাদ যায়নি সাধারন মানুষও।এরই মাঝে স্বস্তির খবর এলো চন্দ্রকোনায়।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের মঙ্গলবার সন্ধ্যার রিপোর্ট অনুযায়ী,চন্দ্রকোনা-২ ব্লকে নতুন করে আক্রান্তের কোনও খবর নেই।৬৬ জনের করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।গত ১৭ তারিখ চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে ৬৬ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয় করোনা পরীক্ষার জন্যই ৬৬ জনই নেগেটিভ।চন্দ্রকোনা পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড রঘুনাথপুরের মৃত করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের ৪ জন সদস্যর রিপোর্ট নেগেটিভ,চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালের একজন স্টাফের রিপোর্টও নেগেটিভ পাশাপাশি চন্দ্রকোনা বিদ্যুৎ দপ্তরের এক ঠিকাদারের মেয়ে করোনা আক্রান্ত হওয়ায় উদ্বিগ্ন ছিল প্রশাসন।ওই ঠিকাদার সহ পরিবারের বাকি সদস্যদের রিপোর্টও নেগেটিভ এসেছে।প্রসঙ্গত,করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন চন্দ্রকোনা হাসপাতালের বিএমওএইচ তিনি এখনও হোম আইশোলেশনে সুস্থ আছেন।গতকাল হাসপাতালের কয়েকজন স্টাফের রিপোর্ট নেগেটিভ আসায় কিছুটা স্বস্তি ফিরলো হাসপাতালে।অপরদিকে,চন্দ্রকোনা বিদ্যুৎ দপ্তরের শিশির হাজরা নামের এক ঠিকাদারের মেয়ে করোনা আক্রান্ত হতেই উদ্বেগ বাড়ে চন্দ্রকোনায়।বিদ্যুৎ দপ্তর স্যানিটাইজও করা হয় ঘাটাল দমকল বাহিনী দিয়ে।কারন ওই ঠিকাদারের নিত্যযাতায়াত ছিলো দপ্তরে।তার ও পরিবারের রিপোর্টের দিকে তাকিয়ে ছিলো বিদ্যুৎ দপ্তর থেকে চন্দ্রকোনা পৌরবাসী।গতকাল রিপোর্টে ওই ঠিকাদারের পরিবারের সকল সদস্যই করোনা নেগেটিভ।সম্প্রতি করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান চন্দ্রকোনা পৌরসভার এক গ্রামীন চিকিৎসক।পরদিনই নমুনা সংগ্রহ করে করোনা পরীক্ষা করা হয় মৃতের পরিবারের ৪ সদস্যর।গতকাল রিপোর্টে ওই পরিবারের ৪ জনই করোনা নেগেটিভ।এতেই কিছুটা স্বস্তি ফিরলো চন্দ্রকোনায়।
স্বস্তির নিঃশ্বাস, চন্দ্রকোণায় একসঙ্গে ৬৬ জনের করোনা রিপোর্ট এল নেগেটিভ
- Advertisement -