BJP
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুরে তৃণমূলের হামলায় মৃত বিজেপি কর্মীর পরিবারের পাশে দাঁড়াল দল। মৃতের স্ত্রী লক্ষ্মী মাইতি’র হাতে এদিন ৫ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য তুলে দেওয়া হয়। আর্থিক সাহায্য তুলে দেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উল্লেখ্য, কালীপুজোর পরের দিন রাতে খুন হয়েছিল ভগবানপুরের বিজেপির শক্তিকেন্দ্রের প্রমুখ চন্দন মাইতি (শম্ভু) ।
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরের গুড়গুড়িপাল এলাকায় উদ্ধার বন্দুক, তদন্তে পুলিশ
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে প্রতারণা চক্রের বাসা ! ১৮ মাস কাজ করার পর যুবক জানলেন নিয়োগপত্র ভুয়ো
তাঁরপর থেকে বিজেপির বিক্ষোভ চলতে থাকে। মৃত বিজেপি কর্মীর পরিবারকে সমবেদনা জানাতে শনিবার স্মরণ সভা মঞ্চে উপস্থিত হয় রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, জেলা সভাপতি নবারুন নায়েক, বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ মাইতি সহ একাধিক নেতৃত্ব। ভগবানপুরে বিজেপির চন্দন মাইতি (শম্ভু )খুনের পর শনিবার পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরের কোটনাউড়ি থেকে দেঁড়েদিঘী পর্যন্ত বাইক মিছিলের মধ্য দিয়ে মৃত বিজেপি কর্মীর স্মরণ সভা মঞ্চে গেলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
BJP
আরও পড়ুন:- ভোটের ছ’মাস পর মেদিনীপুর শহরে এলেন শুভেন্দু অধিকারী
তাঁর পরিবারকে সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি পাশে থাকার আশ্বাস দেন পাশাপাশি পরিবারের হাতে পার্টির পক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার চেক তুলে দেন তাঁর পাশাপাশি অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবিতে সিবিআই তদন্ত দাবি করেন। এদিন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, যাঁরা ভগবানপুরে চন্দন মাইতি’র খুন করেছে প্রত্যেকেই গ্রেপ্তার করে শাস্তি দিতে হবে। পুলিশ যদি না পারে আমরা সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। তৃণমূল কংগ্রেসের যাঁরা ভাবছেন আমরা ক্ষমতায় আছি কে কি করবে আমাদের, তাঁদের মনে করিয়ে দিচ্ছি চিরকাল সবার সমান নাহি যায়।
আরও পড়ুন:- খড়্গপুরে দিবালোকে কয়েক মিনিটের ব্যবধানে দুটি ছিনতাইয়ের অভিযোগ, এলাকায় চাঞ্চল্য
ক্ষমতার দ্বম্ভে যদি বিরোধীদের মেরে ফেলবেন ভাবছেন তবে আপনারা মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। আপনার দিকেও সেই তীর একদিন ধেয়ে আসবে। এই চোখের জলের পাপ একদিন তৃণমূলকংগ্রেস কে ডুবিয়ে মারবে সেই দিন আর বেশি বাকি নেই। এবং পুলিশ প্রশাসনকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে চন্দন মাইতি খুনের আসামীদের দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে গ্রেপ্তার করার কথা জানান। পুলিশ যদিও ছেড়ে দেয় বাকি ৩৫ জনকে সিবিআই তদন্ত করিয়ে জেলে পাঠানোর দায়িত্ব আমাদের। চন্দন মাইতি খুনের ঘটনায় তাঁর পরিবার থেকে ৩৬ জনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের হয়।
আরও পড়ুন:- সাত সকালে পূর্ব মেদিনীপুরে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় মৃত ৩ , আহত প্রায় ১৫ জন
তাঁর মধ্যে ভগবানপুরের মহম্মদপুর এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতা তাপস দলপতিকে চন্দ্রকোনার এক হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে বাকিজন এখনও অধরা রয়েছে। প্রসঙ্গত মাঝখান দিয়ে বয়ে গিয়েছে কেলেঘাই নদী, একদিকে ভগবানপুরের মহম্মদপুর এলাকা, আবার নদীর ওপারে ময়নার বাকচা। পরিসংখ্যান বলছে, ভগবানপুর থানার মহম্মদপুর, দেঁড়েদিঘী, গোয়ালাপুকুর, সহ ওই সমস্ত এলাকায় যাবতীয় অপরাধমূলক কার্যকলাপের সাথে জড়িত কিন্তু সেই ময়নার বাকচা এলাকার দুষ্কৃতিরা এমনই অভিযোগ বিজেপির।
আরও পড়ুন:- ফের পূর্ণবয়স্ক হাতির মৃত্যু নয়াগ্রামের কুকড়াখুঁপিতে, তদন্তে বনদফতর
ওই একই দেঁড়েদিঘী এলাকায় সাড়ে তিন বছর আগে ততকালীন তৃণমূল নেতা নান্টু প্রধান খুন হয়েছিল। ২০১৯ সালের ১৪ অক্টোবর ততকালীন ময়নার বাকচা এলাকায় বরুনা গ্রামে দাপুটে তৃণমূল নেতা বাসুদেব মন্ডলকে খুন করা হয়েছিল বলে অভিযোগ তৃণমূলের।
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর স্টেশনে RPF-র তৎপরতায় ট্রেনে কাটা পড়া থেকে বাঁচলেন বৃদ্ধ
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
BJP
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: The party stood by the family of a BJP worker killed in TMC workers attack in Bhagwanpur in East Midnapore district. For this reason, the financial assistance of Rs 5 lakh was handed over to Lakshmi Maiti, wife of the deceased. BJP state president Sukant Majumder handed over the financial aid. It mentioned that Chandan Maiti (Shambhu), the head of the BJP’s power center in Bhagwanpur, killed the night after Kalipujo.
The BJP protests have been going on since then. As a result, State President Sukant Majumder, District President Nabarun Naik, MLA Rabindranath Maiti, and several other leaders were present on the occasion to express their condolences to the family of the deceased BJP worker. After that, the murder of BJP’s Chandan Maiti (Shambhu) in Bhagwanpur, state BJP president Sukant Majumder went to the stage to remember the dead BJP worker in a bike procession from Kotnauri in Bhagwanpur to Dedredighi in East Midnapore on Saturday.
He conveyed his condolences to his family and assured them of his support. He also handed over a check of Rs 5 lakh from the party to the family and demanded a CBI probe into the severe punishment of the accused. After that, on the same day, state BJP president Sukant Majumder said that those who had killed Chandan Maiti in Bhagwanpur should be arrested and punished. If the police can’t, we are demanding a CBI investigation. I am reminding those of the Trinamool Congress who are in power who will do what to us, not everyone is equal forever.
If you think you will kill your opponents in the arrogance of power, then you are living in a fool’s paradise. That arrow will come towards you one day. The sin of these tears will one day drown the Trinamool Congress. And with a stern warning to the police administration, Chandan Maiti said that the accused in the murder should be arrested immediately. Although the police released the remaining 35 people, it is our responsibility to send them to jail after the CBI investigation. After that, a murder charge filed against 36 members of his family in connection with the murder of Chandan Maiti.
After that, Tapas Dalpati, a Trinamool leader from Daputa in the Mohammadpur area of Bhagwanpur, arrested at a hotel in Chandrakona. But the rest are still elusive. The Keleghai river flows through the middle of the area, on one side is the Mohammadpur area of Bhagwanpur, and on the other side is Moyna Bakcha. According to the statistics, Bhagwanpur police station is involved in all the criminal activities in those areas including Mohammadpur, Deredighi, Goalapukur, but the misdeeds of that area of Moyna Bakcha are such allegations of BJP.
The then Trinamool leader Nantu Pradhan killed three and a half years ago in the same area. After that, Trinamool leader Basudeb Mandal allegedly killed on October 14, 2019, in the village of Baruna in the Moinna Bakcha area.