case
আরও পড়ুন ঃ– ৩৩ পেরিয়ে বিপ্লবী সব্যসাচীর ৩৪-এ পদার্পণ, প্রকাশিত হল শারদীয় সংখ্যা
পত্রিকা প্রতিনিধিঃ ২১ শে নির্বাচনে এরাজ্যে তৃণমূলের (TMC) ফের জয়লাভের পর থেকেই পূর্ব মেদিনীপুর(Purba Medinipur) জেলার কাঁথির(Kanthi) অধিকারী(Adhikary) পরিবার সর্বত্রই বিঁধেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। আর এহেনঅবস্থায় কাঁথির অধিকারী পরিবারের বাড়িতে ইঁট মারার অভিযোগ উঠল কাঁথির এক দাপুটে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয় তমলুকে(Tamluk) সাংসদ’কে লক্ষ্য করে ইঁট মেরে আহত করার চেষ্টা করেছেন ওই নেতা। আর যার ফলে ওই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা করলেন তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী(Dibyendu Adhikary)।
আরও পড়ুন ঃ– আস্থা দিদিতেই ! নিয়োগের দাবিতে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাসক দপ্তরে বিক্ষোভ টেট উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীদের
তবে অধিকারী পরিবারের ছেলে শুভেন্দু অধিকারী বিজেপির(Bjp) বিধায়ক হলেও এখন খাতায়-কলমে তমলুকের তৃণমূলের সাংসদ রয়েছেন দিব্যেন্দু অধিকারী। অথচ তিনি ভেতরে ভেতরে বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগে রয়েছেন। এখন তিনি নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেনি। এই সমস্ত বক্তব্য বিভিন্ন সভা সমিতিতে রাখছেন জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা কাঁথি এক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রদীপ গায়েন(Pradip Gayen)। তবে তৃণমূলে থাকাকালীন শুভেন্দু অধিকারী অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হিসেবে নানা রকম কাজ করতো প্রদীপ গায়েন। আর এই কারণে আক্রোশ বসে তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী তৃণমূল নেতা প্রদীপ গায়েন এর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করল জামিন অযোগ্য ধারায়। আর এইসব করে তাকে জব্দ করার চেষ্টা করছেন বলে এমনটাই অভিযোগ জেলা তৃণমূল নেতা প্রদীপ গায়েন-এর।
case
আরও পড়ুন ঃ– “মমতা ব্যানার্জী প্রধানমন্ত্রী না হলে Ghatal Master Plan অসম্ভব”: দেব
উল্লেখ্য, তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারীর শান্তিকুঞ্জের(Shantikunja) বাড়িতে গিয়ে ক্রমাগত একাধিক ইঁট মেরেছেন জেলা তৃণমূল নেতা ও কাঁথি ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রদীপ গায়েন পাশাপাশি তিনি সাংসদ’কে লক্ষ্য করে ইট মেরে গুরুতর আহত করার চেষ্টা চালাচ্ছিলেন। শুধু তাই নয় সাংসদকে নাকি অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ ও করেছেন ওই তৃণমূল নেতা বলে এই মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে। আর এই ঘটনার পর কাঁথি মহকুমা আদালত থেকে জামিনে মুক্তি নিয়ে তৃণমূল নেতা এই ধরনের অভিযোগ মিথ্যে বলে জানালেন। তবে সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী এই বিষয়ে বলেন, আমি ওনার নামে মামলা করছি।গোটা ঘটনাটি পুলিশ তদন্ত করে দেখবে।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Case
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore