Home » শুভেন্দু অধিকারী’র দেহরক্ষীর রহস‍্যমৃত্যুর তদন্তে CID

শুভেন্দু অধিকারী’র দেহরক্ষীর রহস‍্যমৃত্যুর তদন্তে CID

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

CID investigation

আরও পড়ুন ঃবিদ‍্যাসাগর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান পদ থেকে শুভেন্দুকে সরাতে অনাস্থা চিঠি মুখ্যমন্ত্রীকে

পত্রিকা প্রতিনিধিঃ ৩ বছর আগে তৎকালীন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর দেহরক্ষী শুভজিৎ চক্রবর্তী গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়।আর তারপর তার ময়নাতদন্তের রিপোর্টে খুশি নন শুভজিৎ-এর স্ত্রী সুপর্ণা কাঞ্জিলাল চক্রবর্তী ও তার পরিবার। আর ঘটনার পর তিনি গত ১৭ জুলাই শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বিরুদ্ধে পুনরায় কাঁথি(Contai) থানা এফআইআর(FIR) দায়ের করেন। এরপর শুভেন্দুর দেহরক্ষী শুভজিৎ চক্রবর্তী রহস্যমৃত্যুর তদন্ত ভার গ্ৰহণ করে সিআইডি। সেই সোমবার দুপুরে সিআইডির চার প্রতিনিধিদল পূর্ব মেদিনীপুর(East Medinipur) জেলার মহিষাদলে (Mahishadal)শুভদীপ চক্রবর্তীর বাড়িতে আসেন। এরপর তারা মৃত শুভজিৎ- এর স্ত্রী ও তার পরিবারের সঙ্গে এবিষয়ে কথা বলেন। পাশাপাশি তারা এখান থেকে কাঁথি(Contai) থানায় যাবেন বলে জানা যাচ্ছে।

নিজস্ব চিত্র

তবে খুন হয়েছে শুভজিৎ ,কীভাবে গুলি লেগেছিল শরীরে? কেনই বা কলকাতা নিয়ে যেতে অ্যাম্বুলেন্স পেতে দেরি হয়েছিল? এই প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন মৃতের সুপর্ণা। সঠিক তদন্তের দাবি করেছেন প্রশাসনের কাছে।প্রসঙ্গত,  ২০১৮ সালের ১৪ অক্টোবর সকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তৎকালীন রাজ্যের মন্ত্রী (Minister) শুভেন্দু অধিকারীর(Suvendu Adhikari) দেহরক্ষী শুভব্রতর। সেই সময় একটি স্কুলে কর্মরত ছিলেন সুপর্ণা। একটি ফোনে জানতে পারেন তার স্বামী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। কাঁথি(Contai) হাসপাতালে প্রথমে ভর্তি করানো হলেও, শুভব্রত শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে দ্রুত। তড়িঘড়ি কলকাতা স্থানান্তর করার জন্য অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায়নি। সুপর্ণার অভিযোগ, স্বামীর মৃত্যুর পর থেকেই নানা রহস্য দানা বাঁধে। কীভাবে গুলি লেগেছিল, তা এখনও পরিষ্কার নয় চক্রবর্তী পরিবারের কাছে। তাঁর প্রশ্ন, একজন মন্ত্রীর বিশ্বস্ত দেহরক্ষী হয়েও কেন অ্যাম্বুলেন্স পেতে দেরি হল? শুক্রবার সকালে এই সমস্ত অভিযোগ নেই কাঁথি থানায় আইপিসি ৩০২ এবং ১২০বি ধারায় অভিযোগ দায়ের কথা হয়েছে। সহজ ভাষায় বলা চলে, শুভেন্দুর(Suvendu) বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করলেন তারই নিরাপত্তারক্ষীর স্ত্রী!তবে এই পরিস্থিতিতে পাল্টা প্রশ্ন উঠেছে, তিন বছর পর কেন এফআইআর ? তাঁর উত্তরে সুপর্ণা কাঞ্জিলাল চক্রবর্তীর দাবি,ভয়ে এত দিন চুপ করে ছিলেন তিনি। শুভেন্দু অধিকারী(Suvendu Adhikari)প্রভাবশালী মানুষ, তাই প্রথমেই তিনি মুখ খুলতে পারেননি। তবে এখন পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে। তাই এখন মুখ খোলার সাহস পেয়েছেন তিনি।

লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi

CID investigation

– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore

You may also like

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.